আমরা জানিনা এই বছরের রামাদান মাসই আমাদের জীবনের শেষ রামাদান কিনা! যদি আপনি আগামী বছরের রামাদানের আগেই আল্লাহর কাছে চলে যান, তবে কি আপনি চাইতেন না এই রামাদানে নিজের বেস্ট একটা ট্রাই দিতে? সবচেয়ে বেশি আমল করতে? জীবনের বেস্ট রামাদান বানাতে?

চাইলেও তো সব পাওয়া যায় না। লাগে চেস্টা, পরিকল্পনা ও প্রশিক্ষণ। নিজের ফিটনেস ধরে রাখতে হয়। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে হয়। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের অভ্যাস করতে হয়। তা না হলে টানা এক মাস রোজা রেখে এত বেশি আমল করা সম্ভবপর হয়না।

তাই রামাদানকে প্রোডাক্টিভ করতে হলে আগে থেকেই নিজেকে রেডি করতে হবে। করণীয় ও বর্জনীয়গুলো জেনে ও মেনে চলতে হবে। যেমন ধরুন, রামাদানের প্রথম ৫ দিন খুব আমল করলেন। খাবারেও কন্ট্রোল রাখলেন না। পানি কম খেলেন, ভাজাপোড়া খেলেন, তেলযুক্ত খাবার বেশি খেলেন। ৬ রামাদান থেকে আপনার পেট খারাপ, গ্যাসের সমস্যা। তো? হল আপনার রামাদান প্রোডাক্টিভ?

অথবা মনে করুন, রামাদানের প্রথম দিকে খুব আমল করে মাঝের দিনগুলোতে ক্লান্ত লাগে, শরীরে শক্তি পান না। এরকম কেন হয়? এসব হয় ভুল খাদ্যাভ্যাস ও ফিটনেসের অভাবে। তাই রামাদানের প্রত্যেক দিন প্রোডাক্টিভিটির চূড়ায় থাকতে হলে টেকনিক মেনে চলতে হবে।

এই কোর্স থেকে আপনি শিখবেন রামাদানে কী খেতে হয়, কী খেতে হয় না এবং রামাদানে কীভাবে ফিটনেস বজায় রেখে বেশি বেশি আমল করা যায়। তাছাড়া ই’তিকাফের রুটিন, লাইলাতুল ক্বাদর এর খোঁজে শেষ দশদিন বেশি বেশি আমল করার নিনজা টেকনিকও জানবেন এই কোর্স করে।